সংবাদ সংস্থা : কয়েক মাস আগেই পশ্চিম ভারতের বিভিন্ন তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে রেকের অভাবে সময়মতো কয়লার জোগান দিতে না-পারার অভিযোগ উঠেছিল রেলের বিরুদ্ধে। পরিস্থিতি সামাল দিতে তড়িঘড়ি হস্তক্ষেপ করতে হয় রেলকর্তাদের। অন্যান্য পণ্য পরিবহণের বরাত সাময়িক ভাবে কাটছাঁট করে, রেলকে কয়লার পর্যাপ্ত রেকের বন্দোবস্ত করতে হয়।পণ্য পরিবহণে ওয়াগন ও রেকের কৃত্রিম অভাব ঘোচাতে এ বার ওয়াগনে জিপিএস (গ্লোবাল পজ়িশনিং সিস্টেম) প্রযুক্তি বসাতে চায় রেল।
এর ফলে সব ওয়াগনের অবস্থান জানতে পারবে রেল। রেলের হাতে থাকা খালি ওয়াগনের সংখ্যা নির্ণয় করাও সহজ হবে।চলতি অবস্থায় সব ওয়াগনে জিপিএস প্রযুক্তি বসাতে ৬০০ কোটি টাকা লাগতে পারে বলে রেলের অনুমান। ৩০ হাজারেরও বেশি ওয়াগনে ওই প্রযুক্তি ব্যবহার করা হবে। এক রেলকর্তা বলেন, ‘‘যে-কোনও মুহূর্তে ওয়াগনের ভৌগোলিক অবস্থান জানা ছাড়াও তার সুষ্ঠু ব্যবহার নিশ্চিত করতে সাহায্য করবে ওই প্রযুক্তি।’’