সংবাদ সংস্থা: ভিআইপি নিরাপত্তা, গাড়ি এসব সরিয়ে রেখে আর পাঁচজন সাধারণ ভক্তের মতোই লম্বা রাস্তা হেঁটে পৌঁছলেন পুরীর জগন্নাথ মন্দিরে। সাধারণ পুণ্যার্থীদের মতো দিলেন পুজো। শুধু রাষ্ট্রপতির নিরাপত্তার কারণে সঙ্গে ছিলেন কয়েকজন দেহরক্ষী। দেশের রাষ্ট্রপতিকে এভাবে দেখে আপ্লুত জগন্নাথ মন্দিরের কর্তারা।
জগন্নাথ মন্দিরে পৌঁছে তিনি নিয়ম মেনে পুজো দেন – জগন্নাথ, বলরাম, সুভদ্রাকে। পুজোশেষে পুরীর রাজ পরিবারের সঙ্গে রাজভবনে মহাপ্রসাদ গ্রহণ করেন দ্রৌপদী মুর্মু। তারপর পূর্বপরিকল্পিত সূচি অনুযায়ী ভুবনেশ্বরে ওড়িশার মুখ্যমন্ত্রী নবীন পট্টনায়েক, রাজ্যপাল গণেশী লাল সঙ্গে দেখা করেন।
পরে মন্দির কর্তৃপক্ষ জানায়, রেজিস্ট্রার বুকে প্রেসিডেন্ট লিখেছেন, ”মন্দিরের পবিত্র গর্ভগৃহে দেবতাদের দর্শন করে খুব খুশি। দেশ-দশের কল্যাণের জন্য পুজো দিয়েছি। প্রায় ১৫ মিনিট ধরে প্রার্থনা করেছি।”