স্টাফ রিপোর্টার : পশ্চিম বর্ধমানে বেআইনি কয়লা খাদানের তদন্তে ২০২১ সাল থেকে তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে তদন্তে নামে ইডি। এর মধ্যেই ২০২১ সালে একটি জাতীয় সংবাদ চ্যানেলে প্রকাশিত হয় অভিষেককে নিয়ে ইডির এক কর্তা এবং কলকাতার এক ব্যবসায়ীর কথোপকথন।
অডিয়ো বার্তাটিতে তাঁদের বলতে শোনা যায়, কয়লা খাদানের জন্য টাকা আসে অভিষেকের কাছে। ওই অডিয়ো বার্তাটি নিয়েই অভিষেক পাল্টা মামলা করেন ইডির বিরুদ্ধে।অভিষেকের অভিযোগ ছিল, তাঁর সম্মানহানি করার জন্য ইচ্ছে করে ওই অডিয়ো বার্তা তৈরি করে প্রকাশ করা হয়েছে।ইডির বিরুদ্ধে মানহানির অভিযোগ এনে অভিষেক নিম্ন আদালতে মামলা করেছিলেন তিন ইডি কর্তার বিরুদ্ধে। ইডির কর্তাদের কণ্ঠস্বরের নমুনা সংগ্রহের অনুরোধও করেছিলেন আদালতে।
ইডি-র কর্তারা অভিষেকের মামলাটির বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছিলেন। শুক্রবার অভিষেকের সেই মামলাটি ধাক্কা খেল উচ্চ আদালতে। শুক্রবার কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি জয় সেনগুপ্তর একক বেঞ্চ তাঁদের জানিয়ে দেয়, আপাতত জুলাই মাস পর্যন্ত কণ্ঠস্বরের নমুনা দিতে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ জুলাই পর্যন্ত অভিষেকের করা মামলায় স্থগিতাদেশ থাকছে।
