স্টাফ রিপোর্টার: মুরলিধর সেন লেনে এসে সুকান্ত মজুমদার, অমিতাভ চক্রবর্তীর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছিলেন বিজেপি কর্মীরা। দলীয় এই কোন্দল ঠেকাতে বিক্ষুব্ধদের কড়া বার্তা দিয়েছিলেন রাজ্য বিজেপি সভাপতি সুকান্ত মজুমদার। তাঁর হুঁশিয়ারি, ‘দলীয় শৃঙ্খলা ভাঙা একদম সহ্য করা হবে না। দল কড়া ব্যবস্থা নেবে।’
পাল্টা দিলীপ ঘোষ বলেছিলেন, ‘ কতজনকে এমনভাবে শাস্তি দেবেন? তার থেকে বরং আলোচনায় বসা উচিত।’ তবে রবিবার সুকান্ত মজুমদারের নাম না করে কড়া বার্তা দিলেন বিজেপির কেন্দ্রীয় সম্পাদক অনুপম হাজরা।অনুপম হাজরার অভিযোগ, ‘রাজ্য বিজেপির পদে থাকা কয়েকজন ক্ষমতার অপব্যবহার করছেন।
পদটিকে নিজেদের পৈত্রিক সম্পত্তি ভাবছেন। তাদের বোঝা উচিত এটার ব্যাপক প্রভাব পড়বে ২০২৪ সালের লোকসভা নির্বাচনে। অবিলম্বে বিক্ষুব্ধ বিজেপি কর্মীদের সঙ্গে বসা উচিত নেতৃত্বের। কেন তারা বিক্ষুব্ধ হয়ে উঠেছেন? সেই বিষয়টি বোঝা উচিত। বিক্ষুব্ধরা নিজেদের অভাব–অভিযোগ শোনানোর চেষ্টা করেছেন।
তাদের কথা শোনা হয়নি। মানুষের ধৈর্য্যচ্যুতি কখন ঘটে? যখন আবেগ দিয়ে দল করার পরও তাদের অভিযোগের কথা শোনা হয় না। তাই তাঁরা ক্ষোভ উগড়ে দিয়েছেন।’অনুপমের বার্তা, ‘এমন চললে লোকসভায় পাঁচটি সিট পাওয়াও চাপ হবে।’