সংবাদ সংস্থা : সোশ্যাল মিডিয়ায় এক ব্যক্তির সঙ্গে আলাপ।পরবর্তীতে কিশোরীকে যৌন হেনস্থা করে সে।এর জেরেই অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে ১৫ বছরের কিশোরী। ২ মার্চ ইউটিউব ভিডিও দেখে বাড়িতে একা একাই সন্তান প্রসব করে সে।সদ্যোজাতর জন্মের কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই গলা টিপে খুন করে কিশোরী মা। ঘটনাটি ঘটেছে মহারাষ্ট্রের নাগপুরে। ঘটনার তদন্ত জারি রেখেছে পুলিশ।পুলিশ সূত্রে খবর, কিশোরীকে ধর্ষণ করে রমেশ ঠাকুর নামের এক ব্যক্তি।
যার সঙ্গে সোশ্যাল মিডিয়ায় আলাপ হয় ওই কিশোরীর। অন্তঃসত্ত্বা অবস্থায় বাড়ি থেকে আর বাইরে বের হয়নি কিশোরী। চেহারায় পরিবর্তন এলে তার মা’কে জানায়, সে জটিল রোগে অসুস্থ। অন্তঃসত্ত্বা থাকাকালীন নিয়মিত ইউটিউব ভিডিও দেখত সে। সন্তান প্রসবের সময় তার বাড়িতে কেউ ছিলেন না। সেই সময়েই একা হাতে সন্তানের জন্ম দেয় সে। তারপর সদ্যোজাতর গলা টিপে খুন করে বাড়িতেই একটি বাক্সে রেখে দেয় মৃতদেহ।
বাড়িতে মা ফিরতেই, গোটা ঘটনাটি তাঁকে বলে কিশোরী। তিনিই পুলিশে অভিযোগ দায়ের করেন। সদ্যোজাতর মৃতদেহ ময়না তদন্তের জন্য পাঠিয়েছে পুলিশ।এই ঘটনায় ভারতীয় দণ্ডবিধি এবং পকসো ধারায় মামলা রুজু করা হয়েছে।